একই অভিযোগ করেন স্থানীয় পশুপালক দেলোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, তিন দিন ধরে আমার দুটি গরু অসুস্থ। হাসপাতালে কোনো ডাক্তার না থাকায় গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছেই যেতে হচ্ছে। এতে সঠিক চিকিৎসা না পেয়ে গরুর মৃত্যুঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে।তবে দৌলতপুর উপজেলায় বর্তমানে প্রকল্পভিত্তিক আরও পাঁচজন কর্মকর্তা-কর্মচারী দায়িত্ব পালন করছেন বলে জানা গেছে। এর মধ্যে চারজন কর্মরত আছেন প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প-এ এবং একজন ‘উন্নত জাতের ঘাস চাষ প্রকল্প-এ। তবে তাদের নিয়োগ মেয়াদ শেষ হবে চলতি বছরের শেষ দিকে ও ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে।মিরপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও দৌলতপুরের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত আব্দুল্লাহিল কাফি বলেন, দৌলতপুরে মাত্র দুজন স্থায়ী জনবল রয়েছে। প্রকল্পভিত্তিক আরও পাঁচজন কাজ করছেন। তবে স্থায়ী জনবল না থাকায় সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। আমরা নিয়মিতভাবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়ে যাচ্ছি।এ বিষয়ে কুষ্টিয়া জেলা...