স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের কাছে গ্রিন টি জনপ্রিয় পানীয়। কারণ এই চায়ে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা শরীরের প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে। তাছাড়া বিপাক ক্রিয়া বাড়ায়, চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা উন্নত করে, এমনকি হৃদরোগ ও কিছু ক্যানসারের ঝুঁকিও কমাতে পারে। অনেকে বলেন, এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও ভূমিকা রাখে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্বাস্থ্য-বিষয়ক ম্যাগাজিন ইটদিস নটদ্যাট ডটকম’য়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে কয়েকজন বিশেষজ্ঞ এবং গ্রিন টি পানকারীর অভিজ্ঞতা প্রকাশ করে। তারা দিনে দুবার গ্রিন টি পান করে এক সপ্তাহের মধ্যে বেশ কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করেছেন। যা শুধু শরীর নয়, মনেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের হৃদরোগ-বিশেষজ্ঞ এবং ‘ইমপ্যাক্ট হেল্থ’-এর প্রতিষ্ঠাতা ডা. লি এস. মার্কাস দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করার কারণে দুপুরের পর প্রায়ই ক্লান্ত হয়ে পড়তেন, যা রোগী দেখার সময় মনোযোগে প্রভাব ফেলত। সমাধান...