দুগ্ধ উৎপাদন খামারে ছোট-বড় মিলিয়ে ২২টি গরু আছে। একই সঙ্গে গোবর সংরক্ষণ করে বায়োগ্যাসের সাহায্যে উৎপাদিত গ্যাসেই চলে দৈনন্দিন রান্নার কাজ। মেহমান এলেও বাড়তি গ্যাসের জোগান দিতে হয় না। ২০ জন লোকের রান্নার কাজও চলে বায়োগ্যাসের মাধ্যমেই। ঝালকাঠি সদর উপজেলার গাবখান বাজার সংলগ্ন এলাকার মো. রেজাউল করীম দুগ্ধ খামারে সফলতার পাশাপাশি বায়োগ্যাসেও সফল হয়েছেন। খামারিদের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। ইচ্ছা, পরিকল্পনা ও অদম্য শক্তিতেই এমন উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন রেজাউল করীম। ছোটবেলা থেকেই চাকরির প্রতি মোটেও আগ্রহ নেই তার। তাই আত্মকর্মী হওয়ার স্বপ্ন বোনেন। কাজের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত লোকসান বা ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়নি। এ উদ্যোক্তা প্রথমে দুধের চাহিদা মেটাতে দুটি গাভি পালন শুরু করেন। সেই থেকে তার আগ্রহ বাড়ে আরও গাভি পালনের। বর্তমানে তার খামারে মোট ২২টি গরুর...