ভাবনা-চিন্তাকে প্রকাশ করার জন্য প্রাচীন কাল থেকেই নানা উপায় খুঁজতে শুরু করেছিলো মানুষ। এর মধ্যে একটি অন্যতম উপায় হলো লেখা। সর্বপ্রথম মানুষ লেখার প্রচলন শুরু করেছিলো নিজের হাতের আঙুল ব্যবহার করে। পরে ধীরে ধীরে কাঠ কিংবা শক্ত কোনো হাতিয়ার ব্যবহার করে তারা লিখতে শুরু করে। মধ্যযুগে এসে মানুষের লেখার কাজে পাখির পালকের নিচের অংশ ফালি করে তা চেঁছে তীক্ষ্ণ করে লেখার কাজে ব্যবহার করা শুরু করে। এর নাম দেয় কুইল পেন। স্টিল ডিপিং পেনকে বারবার চেঁছে তীক্ষ্ণ করতে হতো, যা অনেকটা সময় সাপেক্ষ্য ব্যাপারও ছিলো। এর সঙ্গে আলদা কালির দোয়াত প্রয়োজন হতো।আরো পড়ুন:বদরুদ্দীন উমর মারা গেছেনকুমিল্লায় মাটি খুঁড়তেই বেড়িয়ে এলো প্রাচীন স্থাপনা আঠারো শতকের দিকে এসে আবিষ্কার হয় ‘স্টিল ডিপিং পেন’। এই পেন আবিষ্কার হলে কুইল পেনের প্রচলন কমে যায়।...