এ সময় হঠাৎ বিদ্যুৎ ফিরে এলে দুজনই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। বাবা হারুন ছিটকে নিচে পড়ে প্রাণে বাঁচলেও ছেলে রনি বাঁশ ধরে বিদ্যুতায়িত অবস্থায় মারা যান। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নেছারাবাদ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।অভিযানেও থামানো যাচ্ছে না জেলেদেরনেছারাবাদ হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার লিমা আক্তার জানান, তাকে হাসপাতালে আনার পূর্বেই মৃত্যু হয়েছিল।এ বিষয়ে নেছারাবাদ উপজেলা বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম চন্দ্রশেখর গাইন বলেন, আমাদের সঙ্গে কথা না বলেই বাঁশ কাটতে যাওয়া ঠিক হয়নি। আমরা হয়তো অন্য কারো অনুরোধে শাটডাউন দিয়েছিলাম, পরে কাজ শেষে লাইন চালু করেছি। ওই গ্রামের কারও সঙ্গে সরাসরি আমাদের কথা হয়নি।নেছারাবাদ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বনি আমিন বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নেছারাবাদ হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার লিমা আক্তার...