খাগড়াছড়ির পাহাড়ে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমতলে চাষের উপযোগী কচুর মুখি চাষ। কিন্তু এতে পাহাড়ের টপ সয়েল ক্ষয়ে ঝিরি-নালা ভরাট হচ্ছে, কমছে পাহাড়ে পানির সঞ্চয়। পরিবেশবাদীরা সতর্ক করেছেন, বিস্তীর্ণ এলাকা ফাঁকা হয়ে যাওয়ায় বন্যপ্রাণীর আবাস হারাচ্ছে এবং বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। খাগড়াছড়ির বনকর্মকর্তা মো. ফরিদ মিঞা বলেন, “কচু মূলত সমতল ভূমির ফসল। পাহাড়ে না করে সমতলে চাষ করা উচিত। পাহাড়ে ফলজ, বনজ ও ওষুধি গাছ লাগানো উচিত।” তবে কৃষকেরা রোগবালাই কম হওয়া ও স্বল্প সময়ে ভালো দাম পাওয়ায় পাহাড়ে কচুর মুখি চাষ করতে উৎসাহী। মাটিরাঙা উপজেলায় সর্বোচ্চ চাষ হয়। গবেষণা অনুযায়ী, ২৬ শতাংশ খাড়া পাহাড়ের এক হেক্টর জমি চাষে বছরে ৫৮ টন মাটি ধুয়ে ঝিরিতে পড়ে। যেসব পাহাড় ৪০–৬০ শতাংশ খাড়া, সেখানে ক্ষয় আরও বেশি। বান্দরবান মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন...