বর্তমানে দেশে নতুন বিনিয়োগ কার্যত থমকে গেছে। শিল্প ও ব্যবসা খাতে প্রত্যাশিত বিনিয়োগ না আসায় সামগ্রিক অর্থনীতিও এখন বেশ স্থবির। রুটিন কর্মকাণ্ডের বাইরে কোনো উন্নয়ন প্রকল্পে যাচ্ছে না সরকার। নতুন শিল্প স্থাপন কিংবা সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেই বেসরকারি খাতেও। এ পরিস্থিতিতে দেশের ব্যাংক খাত থেকে ঋণের চাহিদা প্রায় শূন্যের কোটায় নেমে এসেছে। আবার পুঁজিবাজারেও কোনো কোম্পানি তালিকাভুক্ত হচ্ছে না। অর্থনৈতিক স্থবিরতার পাশাপাশি দেশের বেসরকারি খাতে চলছে নজিরবিহীন ঋণ খরা। ঋণ বিতরণ তো দূরের কথা, বেসরকারি অনেক ব্যাংক গ্রাহকদের আমানত ফেরত দিতেও হিমশিম খাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে উদ্যোক্তাদের জন্য শেষ ভরসা হওয়ার কথা ছিল রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংক অর্থাৎ সোনালি, জনতা, অগ্রণী ও রুপালি ব্যাংকের। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর অবস্থাও খুবই নাজুক। ঋণ বিতরণ আগের মতো বেড়ে না গিয়ে কমেছে, খেলাপি ঋণের পরিমাণ...