ইউনিসেফের জেমস এল্ডার বলেন, ‘অনেকে জীবনের সবকিছু হারিয়েছে। এই বাস্তুচ্যুতি ভয়াবহ মানসিক ক্ষত রেখে যাচ্ছে।’দক্ষিণ গাজার আল-মাওয়াসিতে এখন লাখো মানুষ ত্রিপল ও তাঁবুর শহরে বাস করছে—পানির সংকটে, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে। অনেকে দিনে এক বেলা খাবারও পায় না।শিক্ষা ধ্বংসের মুখে: ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত ৫১৮টি স্কুল, যা মোট সংখ্যার ৯০ শতাংশ। শিক্ষাবিচ্ছিন্ন রয়েছে ৭ লাখ ৪৫ হাজার শিক্ষার্থী।২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় দুই শিক্ষাবর্ষ ধরে গাজার শিশুরা স্কুলে ফিরতে পারেনি। অনেক স্কুল আশ্রয়কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে, তবু সেগুলোও বোমার লক্ষ্য হয়েছে।হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা: ৩৬টি হাসপাতালের মধ্যে শুধু ১৪টি আংশিকভাবে চালু আছে। শিফা ও আহলি হাসপাতালে ধারণক্ষমতার চেয়ে তিন গুণের বেশি রোগী রয়েছেন। ওষুধের অভাব, যন্ত্রপাতির অচলাবস্থা ও অবিরাম হামলার কারণে চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রায় ভেঙে পড়েছে।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, অক্টোবর ২০২৩ থেকে...