নির্বাচনের তপশিল ঘোষণার পর আরও নাটকীয়তার দেখা মিলেছিল। নির্ধারিত সময়ে কাউন্সিলর তালিকা প্রকাশে বিলম্ব হওয়ায় নানা প্রশ্ন দেখা দেয়। এরপর নির্ধারিত সময়ের আড়াই ঘণ্টা পর প্রাপ্ত একটি নাম কাউন্সিলর তালিকায় শুধু যোগই করেননি, তাকে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সুযোগও দেওয়া হয়েছে। আরও বড় নাটকীয়তার দেখা মেলে খসড়া ভোটার তালিকায়। নির্বাচন কমিশন সে তালিকায় রাখেনি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পর্যবেক্ষণ থাকায় ১৫টি ক্লাবের কাউন্সিলরদের। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করলে তা আবার ফিরিয়ে দেয় নির্বাচন কমিশন।এরপর আবারও নাটক। এবার সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ ৩০ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে এ নিয়ে এক রিট করলে দ্বিতীয় দফা আটকে যায় ১৫ ক্লাবের কাউন্সিলরশিপ ও প্রার্থিতা। নজিরবিহীনভাবে ভোটের ঠিক ২০ ঘণ্টা আগে আবার কাউন্সিলরশিপ ফিরেও পায় ১৫ ক্লাব। নাটকীয়তার পর নাটকীয়তা। চরম অনিশ্চয়তার পর ভোটগ্রহণ হলেও দেখা যায় আরেক...