এ শহরের সব মানুষেরই একটা গল্প থাকে। তবে সেই গল্পগুলো বাস্তবসম্মতভাবে খুব কমই পর্দায় উঠে আসে। দর্শক নিজেকে একাত্ম করতে পারেন—এমন গল্পের সিনেমা হাতে গোনা। এ ধারায় একেবারেই ব্যতিক্রম ‘সাবা’। মা আর মেয়ের গল্প নিয়ে সিনেমা; তাঁদের জীবনে ঘটে যাওয়া, ঘটতে থাকা টুকরো টুকরো সময়ের গল্প। গল্পের প্রধান চরিত্রও তাঁরা, মা-মেয়ে। নির্মাতা মাকসুদ হোসাইনের শাশুড়ি এক সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন, মাকে নিয়ে দীর্ঘ এক লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে যান তাঁর স্ত্রী (সিনেমার সহচিত্রনাট্যকার ও প্রযোজক) ত্রিলোরা খান। নিজেদের জীবনের সে গল্পই পর্দায় তুলে এনেছেন তাঁরা। ‘জীবন থেকে নেওয়া’, তাই বোধ হয় সাবার আবেগ এতটা ছুঁয়ে যায়। সাবা করিম (মেহজাবীন চৌধুরী)। ২৪ বছরের তরুণী। মা-মেয়ে একসঙ্গে থাকেন। এক সড়ক দুর্ঘটনায় মায়ের শরীরের নিচের অংশ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে যায়। বাবা লাপাত্তা। মায়ের ওষুধ,...