এই অংশটিই মূলত সবচেয়ে দুর্দশাগ্রস্ত—যেখানে খানাখন্দ, যানজট ও ধীরগতির কাজ স্থানীয়দের দৈনন্দিন ভোগান্তিতে পরিণত হয়েছে। পরিদর্শনের খবর জানাজানি হতেই সড়ক মেরামতে নেমেছে ঠিকাদারি সংস্থাগুলো। মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্বরোড গোলচত্বরে দেখা গেছে, শতাধিক শ্রমিক বালি ফেলে ইট বিছানোর কাজ করছে। ঢাকা–সিলেট মহাসড়কের ছয় লেন প্রকল্পের এক কর্মকর্তা বলেন, > “আমাদের এখানে আনা হয়েছে সড়ক বিভাগের নির্দেশে। উপদেষ্টা আসছেন, তাই সাময়িকভাবে রাস্তা সমান করা হচ্ছে।” আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন প্রকল্পের ব্যবস্থাপক শামীম আহমেদ জানান, > “প্রকল্পের কাজ দুই বছর বন্ধ ছিল, এখন বাধাগুলো দূর হয়েছে। স্থায়ী কাজ শুরু করার আগে খানাখন্দ মেরামত করা হচ্ছে, যাতে চলাচলে ভোগান্তি না থাকে।” সিলেটের সুনামগঞ্জ থেকে আসা বাসচালক হানিফ মিয়া বলেন, > “রাত ১টায় সরাইল পৌঁছে সকাল ৬টা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে ছিলাম। মাত্র ৫ কিলোমিটার যেতে লেগেছে ৬ ঘণ্টা।”...