চ্যাটজিপিটি : তালিকার শীর্ষস্থানটি দখল করে আছে ওপেন এআই নির্মিত লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল বা এলএলএম চ্যাটজিপিটি। যাত্রার শুরুতে এটি প্রযুক্তিপ্রেমীদের মধ্যে কৌতূহল তৈরি করলেও, এখন তা পরিণত হয়েছে লাখো মানুষের দৈনন্দিন ব্যবহারকারীদের আসক্তিতে। এর প্রধান শক্তি হলো মানুষের মতো করে যে কোনো লেখা তৈরি করা, তথ্য বিশ্লেষণ করা এবং জটিল প্রশ্নের সহজ উত্তর দেওয়া। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এর ব্যবহার বহুমাত্রিক। শিক্ষার্থীদের কঠিন বিষয়বস্তু বোঝা বা অ্যাসাইনমেন্টের কাঠামো সাজানো থেকে শুরু করে করপোরেট কর্মীদের প্রাতিষ্ঠানিক ই-মেইল লেখা, মিটিংয়ের সারসংক্ষেপ তৈরি বা প্রেজেন্টেশনের কনটেন্ট তৈরিতে কাজে লাগাচ্ছেন চ্যাটজিপিটিকে। গুগল জেমিনি : চ্যাটজিপিটির ঠিক পরেই, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে টেক জায়ান্ট গুগলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘জেমিনি’। চ্যাটজিপিটির প্রধান প্রতিযোগী হলেও জেমিনির মূল শক্তি এর ‘মাল্টিমোডালিটি’ বা বহুমাধ্যম সক্ষমতা। এটি কেবল টেক্সট নয়, ছবি, অডিও এবং ভিডিও...