তিনি বলেন, টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠন অপরিহার্য। আলোচনায় মধ্যপ্রাচ্যের সাম্প্রতিক বিভিন্ন সংকট নিয়েও কথা হয়। ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে চলমান উদ্বেগ, সিরিয়ায় স্থিতিশীলতা এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তা পরিস্থিতি—এই বিষয়গুলো উঠে আসে পুতিন ও নেতানিয়াহুর আলোচনায়। বিশেষ করে গাজা নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক ‘শান্তি প্রস্তাব’ নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছে ক্রেমলিন। উল্লেখ্য, গত ২৩ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে গাজা যুদ্ধ ও মানবিক বিপর্যয় নিয়ে একটি বিশেষ বৈঠক আয়োজন করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেখানে মুসলিম বিশ্বের আট দেশের শীর্ষ নেতা উপস্থিত ছিলেন। দেশগুলো হলো: সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, মিসর, জর্ডান, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া ও পাকিস্তান। এই বৈঠকের ধারাবাহিকতায়, গত ২৯ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউসে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন...