শুরুতে ব্যাট করে সোবহানা মুস্তারির ৬০ রানের ইনিংস আর শেষ দিকে রাবেয়া খানের অপরাজিত ২৭ বলে ৪৩ রানের ঝোড়ো ইনিংসে ভর করে বাংলাদেশ পেয়েছিল ১৭৮ রানের পুঁজি। জবাবে তার অর্ধেক রান তোলার আগেই যখন ইংল্যান্ডের অর্ধেক ইনিংস হাওয়া করে দিয়েছিলেন বোলাররা, তখন জয়ের স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশের চোখেমুখে। সেখান থেকে হিদার নাইটের দারুণ সে ইনিংস ইংল্যান্ডকে রক্ষা করে, আর বাংলাদেশকে ভাসায় হতাশার সাগরে। একটুর জন্য যে একটা বিরাট অঘটন ঘটানোর, ইংল্যান্ডকে প্রথমবার বিশ্বকাপে হারানোর সুযোগটা হাত ফসকে গেল! তবে আফসোসটা বাড়বে যখন মনে পড়বে এই হিদার নাইট রানের খাতা খোলার আগেই বিদায় নিতে পারতেন। ম্যাচের তখন তৃতীয় ওভার চলছে। মারুফা আক্তারের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন নাইট। নিগার সুলতানা জ্যোতিসহ বাংলাদেশ দলের আবেদনে সাড়া দেন মাঠের আম্পায়ার। তবে নাইট সঙ্গে সঙ্গে...