তিস্তার পানি কয়েক মাস ধরে কখনো বৃদ্ধি পাচ্ছে আবার কমে যাচ্ছে- এ কারণে ৯শ মিটার দীর্ঘ সেতু রক্ষা বাঁধটি ভাঙনের মুখে পড়ে। চলতি বছরের গত ১১ আগস্ট থেকে এই ভাঙন শুরু হলেও পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় সরকার অধিদপ্তরের কর্তৃপক্ষ ভাঙন রোধে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ না করায় ভাঙনের দৈর্ঘ্য দীর্ঘ হচ্ছে প্রতিদিন। প্রথমে ৬০ মিটার অংশ ধসে ৭০ ফুট গভীর গর্ত তৈরি হয়। সময়মতো সংস্কার না হওয়ায় ধস আরও বৃদ্ধি পায়। ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১০০ মিটার বাঁধ নদীগর্ভে বিলীন হয় এবং ৭ অক্টোবর পর্যন্ত সেই পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় সাড়ে ৩শ মিটারে। এছাড়া নোহালী ইউনিয়নের চর বাগডহরা গ্রামের মধ্য চর, বড়াইবাড়ী খেয়াঘাট সংলগ্ন মন্টু মিয়ার বাড়ির সামনে নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। ওই ইউনিয়নের মিনা বাজারসংলগ্ন আব্দুল হান্নানসহ কয়েকজনের জমিও ভাঙন...