গত সোম ও মঙ্গলবার দুইদিনে নতুন করে আরও ৬ জনসহ এ পর্যন্ত ২২ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে রোজিনা বেগম নামের এক নারী অন্য সমস্যাসহ অ্যানথ্রাক্স উপসর্গ নিয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। অবশ্য স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, ওই নারী অ্যানথ্র্যাক্স আক্রান্ত হয়ে মারা যাননি। এমতাবস্থায় ওই এলাকার বাসিন্দা ও গরু ব্যবসায়ীদের মাঝে অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক কাটেনি। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত ১ থেকে ৭ অক্টোবর পর্যন্ত ২১ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে রোজিনা বেগম রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। মঙ্গলবার,(০৭ অক্টোবর ২০২৫) সরেজমিনে বেলকার কিশামত সদর গ্রামে দেখা গেছে, তাদের কারও এক হাতে, কারও দুই হাতেই ফোসকা পড়েছে। এর মধ্যে শুধু মোজাফফর আলীর বাম চোখ মারাত্মকভাবে আক্রান্ত হয়েছে। মোজাফফর আলী বলেন, গত ২৭ সেপ্টেম্বর অ্যানথ্রাক্সে...