ঢাকা:দীর্ঘ দুই দশক পর গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ৬ ও ৭ অক্টোবর বিবিসি বাংলায় প্রচারিত দুই পর্বের সাক্ষাৎকারটি সম্প্রচারের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি প্রশংসায় ভাসছেন।শুধু নিজ দলের নেতাকর্মী নয়, ভিন্নমতের রাজনৈতিক নেতারাও তার বক্তব্যে খুঁজে পেয়েছেন সংযম ও পরিপক্বতার ছাপ। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষও প্রশংসা করছেন তার নতুন রাজনৈতিক স্বরূপকে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই সাক্ষাৎকার তাকে একজন পরিণত, দূরদর্শী এবং মানবিক রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে, যিনি ব্যক্তিগত বেদনা, প্রতিহিংসা কিংবা আবেগের ঊর্ধ্বে উঠে দেশের গণতন্ত্র ও জনগণের সার্বভৌমত্বকে জীবনের সর্বোচ্চ ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেছেন। তারা বলছেন, এই সাক্ষাৎকারে উঠে এসেছে তারেক রহমানের সংযমী ভাষা, রাষ্ট্রনায়কোচিত পরিমিত বোধ, দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে নির্মোহ ভাবনা এবং ব্যক্তিগত ট্র্যাজেডিকে রাজনৈতিক পুঁজি না করার মতো বিরল...