বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত গত কয়েক বছরে ক্রমশ উৎসাহহীনতা, খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির চাপ, ও কিছু ব্যাংকে পুঁজির ঘাটির কারণে সংকটাক্রান্ত অবস্থায় পৌঁছেছে। গভীর সমস্যা হচ্ছে ক্যাপিটাল-এর প্রবল ঘাটতি; একত্রিতভাবে এই ব্যাংকগুলোর পেইড আপ ক্যাপিটাল মাত্র কয়েক হাজার কোটি টাকায় সীমাবদ্ধ, যা বর্তমান ঘাটতি ও সম্ভাব্য ক্ষতিপূরণ সামলাতে যথেষ্ট নয় বিশেষ করে শরীয়াহভিত্তিক কয়েকটি ব্যাংক আর্থিক ও প্রশাসনিক দুর্বলতার শিকার হয়ে দীর্ঘকালীনভাবে বাজারে সমস্যার মুখে পড়েছে; সেই প্রেক্ষিতে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক খাতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে এবং আমানতকারীদের আস্থা রক্ষায় পাঁচটি ইসলামী ব্যাংক—ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংক—একটি ‘ইউনাইটেড ইসলামী ব্যাংক’ গঠনের সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে আনছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বোর্ড মিলে এ প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে এবং প্রশিক্ষিত প্রশাসক নিয়োগের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা...