কুমিল্লার চান্দিনায় জমি রেজিস্ট্রিতে সরকারি নির্ধারিত ফির দ্বিগুন টাকা গুনতে হচ্ছে ক্রেতাদের। জমি দলিল করতে আসা অধিকাংশরাই জানেন না পৌরসভা, ইউনিয়ন ভিত্তিক জমির কোন শ্রেণীতে কত টাকা দলিল খরচ। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ইচ্ছেমত ফি নির্ধারণ করে গ্রাহকদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও দলিল লিখকরা। আবার অধিকাংশ দলিলে কাগজপত্রের অসংগতি দেখিয়ে স্যারের সাথে কন্ট্রাক করে দলিল করতে হবে এমন অযুহাতে হাতিয়ে নিচ্ছে দ্বিগুন টাকা। টাকা-পয়সার বনিবনা ঠিক হলে ভুয়া কাগজপত্রেও জমি রেজিস্ট্রি করা হচ্ছে ওই সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে! এতে একদিকে যেমন সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে অপরদিকে জমির প্রকৃত মালিকরা ভূমি দস্যুদের কবলে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। চান্দিনা উপজেলার হারং গ্রামের বাসিন্দা লুৎফা আক্তার তার পৈত্রিক ওয়ারিশকৃত ২৪ শতাংশ সম্পত্তির অংশ বিক্রি করবেন। ইসলামী ফারায়াজ মোতাবেক দুই ভাই ও...