এই অবস্থায় বৃষ্টির পানিতে ভেসে গেছে রান্নাঘর, নষ্ট হয়েছে আসবাব আর ঘরে শুকনো জায়গা বলতে কিছুই নেই। নারী, শিশু ও বৃদ্ধরা পড়েছেন চরম দুর্ভোগে। শিশুরা স্কুলে যেতে পারছে না, অনেকে আবার ডায়রিয়াসহ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছে । এক প্রতিবন্ধী বৃদ্ধ বলেন,আমার এক হাত ভাঙা, বাঁশের সেতু দিয়ে যেতে পারি না। বাধ্য হয়ে পানিতে নেমে যাই, মাঝে মাঝে পড়ে যাইও। কেউ খোঁজ নেয় না।স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, বারবার জানানো সত্ত্বেও জনপ্রতিনিধিরা কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। স্থায়ী ড্রেনেজ ব্যবস্থা ছাড়া এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি অসম্ভব বলে দাবি তাদের। পানিবন্দিরা বলেন, এলাকায় পারাপারের একমাত্র উপায় এখন ছোট ছোট বাঁশ ও কাঠের তৈরি অস্থায়ী সেতু। প্রতিদিনই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সেই সেতু পার হয়ে চলাচল করছেন স্থানীয়রা। আরেক মিল মালিক মো. উজ্জ্বল জানান, প্রায়...