অপরদিকে ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নে চারটি গ্রামে পানি ঢুকে ৭০০ পরিবারের অন্তত তিন হাজার মানুষ বন্দি অবস্থায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। সরজমিনে দেখা যায়, তিন দিন ধরে উজানে ভারি ও অতি ভারি বৃষ্টিপাতের প্রভাব এবং তিস্তা ব্যারেজের কপাট খুলে দেওয়ায় তীব্র স্রোতের তোড়ে হু হু করে তিস্তা নদীর পানি লোকালয়ে প্রবেশ করছে। আকষ্মিকভাবে একসঙ্গে পানি প্রবাহের ফলে ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নের খিতাব খাঁ, চর নাখেন্দা, সরিষাবাড়ি ও গতিয়াসামের মাঝেরচরে বন্যা পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পাশাপাশি গতিয়াসামের মাঝের চর গ্রামে শুরু হয়েছে তীব্র নদী ভাঙন। গত তিন দিনে এই গ্রামের প্রায় পাঁচ একর ফসলি জমি নদীগর্ভে চলে গেছে। হুমকিতে রয়েছে দুই শতাধিক বাড়ি এবং শত শত বিঘা ফসলি জমি। মাঝের চর গ্রামের খোরশেদ আলী জানান, হঠাৎ করে মাঝরাতে পানি বৃদ্ধির ফলে লোকজন আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। নদী...