উপজেলা এলজিইডি শাহ মো. ওবায়দুল রহমান জানান, সেতু রক্ষা বাঁধের ক্ষতিগ্রস্ত অংশের বিষয়ে আমরা বিস্তারিত প্রতিবেদন ঢাকায় পাঠিয়েছি। অনুমোদন মিললেই দ্রুত সংস্কারকাজ শুরু করা হবে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সৈয়দ শাহিনুর ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে প্রায় ২০ হেক্টর আমন ধান, ১ হেক্টর মাসকালাই, ২ হেক্টর বীজবাদাম এবং ০.৫ হেক্টর সবজি পানিতে তলিয়ে গেছে। গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান মৃধা জানিয়েছেন, উজানের ঢল ও ভারী বৃষ্টির কারণে পানি হঠাৎ বেড়ে গিয়েছিল। এখন ধীরে ধীরে পানি কমছে। আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে পরিস্থিতি আরও নিয়ন্ত্রণে আসবে। গত সোমবার বিকেলে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যানদের সহযোগিতায় ২০ মেট্রিক টন চাল ও দুই লাখ টাকা নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়েছে। মা ইলিশ সংরক্ষণে সরকার ঘোষিত নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে কুষ্টিয়ার… চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে…...