জানা গেছে, মিয়ানমার জান্তা বাহিনীর সঙ্গে দেশটির বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান আর্মির মধ্যে সংঘাতের কারণে মিয়ানমারের সঙ্গে টেকনাফ স্থলবন্দরের মধ্যে আমদানি-রফতানি বন্ধ হয়ে যায়। ফলে সে দেশ থেকে পণ্য আমদানির সময় নাফনদী আরাকান আর্মির সদস্যরা পণ্যবাহী জাহাজগুলো আটকানোসহ বাধা সৃষ্টি করে। এ কারণে উভয় দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রফতানি ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যায়। সব মিলিয়ে সাত মাস ধরে টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রফতানি বন্ধ। মিয়ানমারের রাখাইন সীমান্ত আরাকান আর্মির দখলে যাওয়ার পর থেকে এ সমস্যা সৃষ্টি হয়। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা জানান, টেকনাফ স্থলবন্দর বন্ধ থাকায় শ্রমিক, ব্যবসায়ী ও স্থানীয়রা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। ব্যবসা-বাণিজ্য ও শ্রমিকদের জীবিকার স্বার্থে, অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে অবিলম্বে টেকনাফ স্থলবন্দরের পণ্য আমদানি-রফতনি পুনরায় সচল করতে হবে। টেকনাফ স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এহেতাশামুল হক বাহারদুর জানান, সাত মাস ধরে বন্দরের...