সোমবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে হাইকিংয়ের ফাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার সময় হঠাৎ র্যামসডেলের স্ত্রী লরা ও’নিল চিৎকার শুরু করেন। চিৎকার শুনে র্যামসডেলের প্রথমে মনে হয়েছিল তার স্ত্রী হয়ত কোনও ভালুক দেখেছে। কিন্তু লরা আরও জোরে চিৎকার করে বলেন, তুমি নোবেল জিতেছো! নিউ ইয়র্ক টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে র্যামসডেল বলেন, তার স্ত্রী এসময় ফোন হাতে নিয়ে দেখেন ২০০টি খুদেবার্তা এসেছে। সেগুলোতে নোবেল জেতার জন্য র্যামসডেলকে অভিনন্দন জানানো হয়েছে। নিজেও প্রথমে নোবেলপ্রাপ্তির বিষয়টি বিশ্বাস করতে পারেননি র্যামসডেল। তিনি বলেন, পরে দেখলাম, আগের রাতেই (স্থানীয় সময় রাত দুইটা) নোবেল কমিটির পক্ষ থেকে কল করা হয়েছিল। চিকিৎসা বিজ্ঞানে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এবার র্যামসডেলসহ নোবেল জিতেছেন আরও দুই বিজ্ঞানী। ‘পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স’ বা রোগ প্রতিরোধ করতে গিয়ে দেহের নিজস্ব অঙ্গের ক্ষতি এড়ানোর ব্যবস্থা...