প্রতি বছর ৫ অক্টোবর বিশ্বজুড়ে শিক্ষকদের অবদানকে সম্মান জানাতে ও তাদের অধিকার নিয়ে আলোচনা করতে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত হয়। ২০২৫ সালের এই দিবসে মূল প্রতিপাদ্য ছিল- Recasting teaching as a collaborative profession অর্থাৎ ‘শিক্ষকতা পেশা : মিলিত প্রচেষ্টার দীপ্তি’। প্রতিপাদ্যটি বাংলাদেশের চলমান শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার ও নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সময়োপযোগী এবং গুরুত্বপূর্ণ।বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট ও মূল ধারণাএ বছরের বিশ্ব শিক্ষক দিবসের মূল সুর হলো— শিক্ষকদের বিচ্ছিন্নতা থেকে বের করে এনে একটি সহযোগী ও সম্মিলিত পেশাগত পরিচয়ে প্রতিষ্ঠিত করা। বিশ্বের অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও শিক্ষকরা প্রায়শই এককভাবে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান করেন। তাদের পেশাগত উন্নয়ন, মানসিক সুস্থতা কিংবা পাঠদান পদ্ধতির আধুনিকায়নে সহকর্মী, পরামর্শদাতা বা স্কুল নেতাদের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতার একটি শক্তিশালী প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো অনেক ক্ষেত্রেই সীমিত। এই বিচ্ছিন্নতা কেবল শিক্ষার মানের ওপর...