পদার্থবিদ্যায় এ বছর নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন আমেরিকার তিন বিজ্ঞানী। তারা হলেন জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ. ডেভোরেট ও জন এম. মার্টিনিস। বৈদ্যুতিক বর্তনীতে (ইলেকট্রিক সার্কিট) স্থূল-মাত্রার কোয়ান্টাম যান্ত্রিক ‘টানেলিং’ (ম্যাক্রোস্কোপিক কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল টানেলিং) এবং শক্তির কোয়ান্টায়ন (এনার্জি কোয়ান্টাইজেশন) আবিষ্কারের জন্য তাঁদের এই সম্মাননা দেওয়া হয়। আজ মঙ্গলবার এ তিন নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে রয়েল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস। নোবেল কমিটি বলছে, এই বিজ্ঞানীরা তাঁদের ধারাবাহিক পরীক্ষার মাধ্যমে দেখিয়েছেন যে, আপাতদৃষ্টিতে অদ্ভুত ও রহস্যময় বৈশিষ্ট্য রয়েছে–কোয়ান্টাম জগতের এমন সিস্টেমও বাস্তব করে তোলা যায়, যা হাতে ধরেও রাখা সম্ভব। তাঁদের তৈরি সুপার-কন্ডাক্টিং বৈদ্যুতিক সিস্টেমটি একটি অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় পরিবর্তান করতে পারে। এই যুগান্তকারী আবিষ্কার প্রমাণ করে যে, কোয়ান্টাম মেকানিক্সের নিয়মকানুন শুধুমাত্র অণু-পরমাণুর ক্ষুদ্র জগতেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের...