দিনের শেষভাগে সূচক ৪৬.৫ পয়েন্টের বেশি কমলেও, এই পতনকে বাজারের কাঠামোবদ্ধ পুনর্বিন্যাস হিসেবে দেখছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। আজ বাজারে ৭৮৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকার যে উল্লেখযোগ্য লেনদেন হয়েছে, তা প্রমাণ করে বড় বিক্রয় চাপ সত্ত্বেও ক্রেতাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল। এই লেনদেনের পরিমাণ ইঙ্গিত দেয় যে, বাজারে মূলধনের প্রবাহ এখনও শক্তিশালী এবং দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগকারীরা কম দামে শেয়ার কেনার সুযোগ হাতছাড়া করতে রাজি নন। যদিও প্রায় সাড়ে তিন গুণ প্রতিষ্ঠানের দাম কমেছে, এটি বাজারের একটি সাময়িক ভারসাম্যহীনতা মাত্র। অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও কর্পোরেট মুনাফার প্রত্যাশার কারণে এই দুর্বলতা দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা কম। বরং, আজকের পতনের মধ্য দিয়ে দুর্বল শেয়ারগুলোর দাম আকর্ষণীয় স্তরে পৌঁছেছে। এটি আগামী দিনে জ্ঞানী বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি ক্রয়ের অসাধারণ সুযোগ তৈরি করেছে, যা বাজারকে দ্রুত উল্টো পথে চালিত করতে সাহায্য করবে।...