স্বর্ণ সর্বজনীনভাবে স্বীকৃত সম্পদ। অতিরিক্ত উত্তোলনেও যার অবমূল্যায়ন ঘটে না। ইলেকট্রনিক্স পণ্য থেকে শুরু করে গয়না পর্যন্ত- সবকিছুতে এটি ব্যবহৃত হয়। তাই সর্বদা এর চাহিদা থাকে। বিশেষ করে অর্থনৈতিক অস্থিরতার সময় স্বর্ণের গুরুত্ব বেড়ে যায়। মন্দার সময়ও যার চাহিদা বৃদ্ধি পায়। সোনার দাম কখনও ঊর্ধ্বমুখী আবার কখনও নিম্নমুখী হচ্ছে। স্থির না হওয়ার কারণ অনেকগুলো। সাধারণত যেকোনো দেশে ঝুঁকি এড়াতে সোনা মজুত করে সরকার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোতে সেই পরিমাণ বেড়ে গেলে সোনার মূল্য বৃদ্ধি পায়। অনেক সময় কোনো দেশের মুদ্রার ব্যাপক অবমূল্যায়ন ঘটে। সেক্ষেত্রে নিজেদের সম্পদ রক্ষার্থে সোনা বিনিয়োগ করেন ব্যবসায়ীরা। ফলে তাদের কাছে ধাতুটির আকর্ষণ বাড়ে। সেই সঙ্গে দামও ঊর্ধ্বমুখী হয়। আবার ডলারের দাম বাড়লে সোনার দর হ্রাস পায়। আবার ডলারের মূল্য নিম্নমুখী হলে সোনার দাম বেড়ে যায়। এবার দেশের বাজারে...