২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর নিজ হাতে খাইয়ে কুষ্টিয়া থেকে বাসে তুলে দিয়েছিলেন বুয়েটের উদ্দেশে। ঐ দিনটাই ছিল আবরারের সঙ্গে মায়ের শেষ দেখা। সেই বিদায় যে সন্তানের শেষ বিদায় হবে, তা তখনো অজানা ছিল মা রোকেয়া খাতুনের।সেই দিন রাতেই ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ক্যাম্পাসের শেরেবাংলা হলে অমানবিক নির্যাতন করে হত্যা করে আবরার ফাহাদকে। মৃত্যুর ৬ বছর পেরিয়ে গেলেও ছেলে হত্যার বিচারের রায় কার্যকর না হওয়ায় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তারা। রয়েছে সন্তান হত্যায় জড়িতদের পলায়নের আক্ষেপও।চাঁদাবাজবিরোধী অভিযানে গিয়ে আহত ৩ পুলিশ সদস্যআবরারের বাবা মো. বরকত উল্লাহ বলেন, যে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠনের জন্য আবরার ফাহাদ শহীদ হয়েছেন, তার সেই স্বপ্নের বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠনসহ পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানাই।মা রোকেয়া খাতুন বর্তমানে আবরারের একমাত্র ছোট ভাই বুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের...