ভারত যুক্তরাষ্ট্রের রোষানলে পড়েছে। এটা পরিষ্কার। বিশেষ করে ট্রাম্প প্রশাসনের রোষানলে। ভারতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের সম্পর্ক এতটাই তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে যা কোল্ড ওয়ারের ৭০ বছরে দেখা যায়নি। নেহেরু, ইন্দিরা গান্ধী, লাল বাহাদুর শাস্ত্রী সবাইকেই যুক্তরাষ্ট্র উষ্ণতা দেখিয়েছেন, সম্পর্ক নার্সিং করতে চেষ্টা করেছে। হ্যারি ট্রুম্যান, ডোয়াইট ডি আইসেন আওয়ার, জন এফ কেনেডি সবাই ভারতীয় নেতাদের প্রশংসা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী জওয়াহারলাল নেহেরুকে যুক্তরাষ্ট্রে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানিয়ে কেনেডি বলেছিলেন, ‘তিনি একজন বিশ^নেতা, তার চিন্তা ও আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র একমত।’ ১৯৬৬ সালে লাল বাহাদুর শাস্ত্রী সোভিয়েত ইউনিয়নের তাসখন্দে অকস্মাৎ মৃত্যুবরণ করলে যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট লিনডন বি. জনসন তার বিবৃতিতে বলেছিলেন,‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর মৃত্যুতে গোটা আমেরিকা শোকাহত। বিশ্বের সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশের নেতা হিসাবে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের হৃদয়ে একটি বিশেষ জায়গা করে নিয়েছিলেন। তার...