আগে ও পরে অনেক তীর্যক কথা-বার্তাই হয়েছে। নির্বাচনী প্রক্রিয়া ঠিক নেই। সরকারি হস্তক্ষেপ হচ্ছে। নিয়ম মানা হচ্ছে না। স্বেচ্ছাচারিতা চলছে। নির্বাচনে সরকারের অযাচিত হস্তক্ষেপ চলছে। ১৫ ক্লাবের কাউন্সিলরশিপ নিয়েও অনেক পানি ঘোলা হয়েছে এবং কারচুপির সম্ভাবনা যথেষ্ঠ। এমন অভিযোগে তামিম ইকবালের নেতৃত্বে একটি বড় অংশ নির্বাচন থেকে আগেভাগে সরেও দাঁড়িয়েছিলেন। পরে তারা দুইদফা নির্বাচন পিছানোর আবেদন করেন। প্রধান উপদেষ্টার দারস্থও হন; কিন্তু তাতেও কিছু হয়নি। শেষ পর্যন্ত নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে এবং আমিনুল ইসলাম বুলবুল ও তার অঘোষিত প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয় হয়েছে। প্রতাশিতভাবেই বিসিবির নির্বাচিত সভাপতি হয়েছেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক এবং বিসিবির ২০তম সভাপতি হিসেবে দায়িত্বও শুরু করেছেন। শেষ পর্যন্ত তিন ক্যাটাগরি থেকে নির্বাচিত ২৩ পরিচালককে নিয়ে তেমন কোন বিতর্ক নেই। তবে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে যে দুই পরিচালক নিয়োগ...