তবে তৎকালীন সক্রিয় ছাত্রনেতা ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যরা মনে করেন ভিন্নমত পোষণ এবং ভারতের বিরুদ্ধে কথা বলার কারণেই আবরার ফাহাদকে হত্যা করা হয়। তারা আবরার ফাহাদকে ‘ভারতীয় আগ্রাসনের বিরোধিতাকারী’ হিসেবে উল্লেখ করেন। একইসঙ্গে আবরার ফাহাদকে সার্বভৌমত্ব ও আগ্রাসনবিরোধী প্রতীক হিসেবেও ঘোষণা করেন তাদের অনেকেই।আবরার ফাহাদের হত্যাকাণ্ডের পর পলাশীতে তার স্মরণে ‘আগ্রাসনবিরোধী স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ করেন বর্তমানে জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেনসহ কয়েকজন। তিনিও আবরারকে ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের কারণে জীবন দিতে হয়েছিল বলে মনে করেন।তিনি বলেন, ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার আজ থেকে ছয় বছর আগে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের হাতে নির্মমভাবে শহীদ হয়েছিলেন। তাই আমরা এই স্থাপনাটির নাম দিয়েছিলাম আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ। স্থাপনাটি আজ আবার উদ্বোধন হচ্ছে বলেও জানান তিনি।মৃত্যর আগে আবরার ফাহাদের ফেসবুকে দেওয়া...