তিস্তায় পানি প্রবাহ কমে যাওয়ায় লোকালয়ের পানি দ্রুত নদী গর্ভে চলে গেছে। এতে এক রাতেই লোকালয় থেকে পানি নেমে গেছে। ফলে বন্যা পরিস্থিতির ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৪৩ সে.মি নিচে পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে, সোমবার তিস্তায় বিপৎসীমার ৩৫ সে.মি ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় জেলার পাঁচ উপজেলার তিস্তা তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চল প্লাবিত হয়ে লাখো মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। কৃষকেরা বলছেন, পানি কমে যাওয়ায় এলাকাবাসী বাড়ি-ঘরে ফিরতে শুরু করেছে। একেবারে নিম্নাঞ্চলে কিছু এলাকার ঘরবাড়ি ও শস্যখেত এখনও পানিতে ডুবে রয়েছে। কাঁচা-পাকা রাস্তা পানির বেড়ে বিভিন্ন স্থানে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ক্ষত ভেসে উঠেছে। বাড়ি-ঘর ও আশপাশের পরিবেশ কর্দমাক্ত হয়ে আছে। এতে ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তরা বলছেন, বন্যায় জেলার কিছু কিছু নিম্নাঞ্চলগুলো এখনও জলমগ্ন।...