মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরের তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, আরবি প্রভাষক মো. আ. হালিম জানান, কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর পদে তার ছেলে মো. ফয়সাল নিয়োগ পেয়েছেন। ছেলের নিয়োগ লাভের আশায় তিনি ২০২২ সালের এপ্রিলে অধ্যক্ষকে ৫ লাখ টাকা নগদ দিয়েছিলেন। এর আগে চার-পাঁচবার এই নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগপ্রাপ্ত আরিফুর রহমানের কাছ থেকে অধ্যক্ষ বেলায়েত হোসেন ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন এবং অবসরপ্রাপ্ত নৈশপ্রহরী মো. মান্নানের ছেলে মো. মহসিনকে নৈশপ্রহরী পদে নিয়োগ দিতে অধ্যক্ষ নিয়েছেন চার লাখ। এছাড়া ল্যাব সহকারী বা গবেষণাগার পদে নিয়োগ পাওয়া দ্বীপ কুমার মিত্রের কাছ থেকে নিয়েছেন ছয় লাখ। আর মো. আ. হালিম তার নিজের এমপিওভুক্তির জন্য অধ্যক্ষের সোনালী ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ২০২৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি জমা করেছেন...