জারেড কুশনারের নাম আসলেই জামাই (ডোনাল্ড ট্রাম্পের জামাই) পরিচয়টা সামনে চলে আসে। উত্তরাধিকার সূত্রে তিনি রিয়েল এস্টেট ব্যবসা পেয়েছেন। তাঁর রাজনৈতিক জ্ঞান অপরিপক্ব। ইতিহাস সম্পর্কেও তাঁর জ্ঞান সীমিত। কুশনার ‘কিছুই জানেন না’ এমনটা ভেবে তাঁকে হালকাভাবে নেওয়াটা ভুল হবে। কারণ, তাঁর কাজের মধ্যে একটি বড় বিপদ লুকিয়ে আছে। ফিলিস্তিন ও আরব বিশ্বে মার্কিন ও ইসরায়েলি নীতি প্রণয়নে কুশনারের ভূমিকা আকস্মিক কোনো ঘটনা নয়। এটি সম্রাজ্যবাদের নতুন চেহারাকে প্রতিফলিত করে। এখানে ব্যক্তিস্বার্থ এবং অনির্বাচিত ও শক্তিশালী ব্যক্তির ওপর ভর করে কোনো কিছু অর্জন করা হয়। কুশনার আসলে স্বতন্ত্র কোনো ব্যক্তি নন; বরং তিনি এমন একটি ব্যবস্থার প্রতিনিধি, যে ব্যবস্থাটি কিনা বহুজাতিক রিয়েল এস্টেট কোম্পানি ও রাষ্ট্রশক্তি মিলে জমি দখল, জনগণকে দমন এবং অঞ্চলের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্মাণ করে। কুশনারের তথাকথিত ‘শতাব্দীর চুক্তি’...