মাখন দুধ থেকে তৈরি হলেও তা থেকে আপনি মূলত পাবেন সম্পৃক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড। যেসব স্নেহ পদার্থ কক্ষ তাপমাত্রায় জমাট বেঁধে থাকে, সেসব সম্পৃক্ত ফ্যাটি অ্যাসিডের উৎস। এসবকে ঠিক স্বাস্থ্যকর বলার সুযোগ নেই। এসব নিয়মিত গ্রহণ করা হলে হৃদ্রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিসসহ দীর্ঘমেয়াদি নানা রোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে। তবে মাখন থেকে কিছুটা ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন ই পাবেন। যিনি নিয়মিত অনেক বেশি শারীরিক পরিশ্রম করেন, তিনি চাইলে মাখন খেতে পারেন রোজ। সেটিও অবশ্য পরিমিত পরিমাণে। সারা দিনে সর্বোচ্চ দুই চা–চামচ। অন্যদের এই পরিমাণ মাখন রোজ খাওয়া উচিত নয়। মাসে দু–একবার খেলে অবশ্য ক্ষতি নেই। মাখনে চিনি নেই। এতে চিনি যোগ করে না খাওয়া সবার জন্যই ভালো। ফলের রসের সঙ্গে চিনি যোগ করে তৈরি করা হয় জেলি। জেলি তৈরির জন্য...