কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলায় বর্তমানে গাছ আলু (স্থানীয়ভাবে পান আলু) চাষ বাণিজ্যিকভাবে বিস্তৃত হচ্ছে। একসময় বাড়ির আশপাশের পরিত্যক্ত জমিতে এর চাষ হলেও, এখন এটি উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বাণিজ্যিক ফসল হিসেবে আবাদ হচ্ছে। মাটির নিচে নয়, বরং লতানো এই সবজি আলু মাচা বা গাছে ঝুলে থাকে, যা দূর থেকে দেখলে সবুজ জঙ্গলের মতো মনে হয়। পাকুন্দিয়ার কৃষকদের কাছে এই চাষ অত্যন্ত লাভজনক প্রমাণিত হয়েছে। তাদের দাবি, গাছ আলু চাষে খরচ অনেক কম, কারণ এতে সার বা কীটনাশকের তেমন প্রয়োজন হয় না। ধুন্দল বা চিচিঙ্গা তোলার পর একই মাচায় এই আলুর চারা রোপণ করা যায় এবং মাত্র তিন থেকে চার মাসের মধ্যেই ফলন পাওয়া যায়। কৃষক আব্দুল কাদের জানান, একবিঘা জমিতে তার খরচ হয়েছে প্রায় ৩৫ হাজার টাকা, আর আলু বিক্রি করে...