সরকারের আমদানি করা জ্বালানি তেল দুই পর্যায়ে লুটপাট হয়। প্রথম পর্যায়ে বন্দরের মাদার ভেসেল থেকে ডিপোতে আনার সময়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ডিপো থেকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করার সময়। এদিকে সম্প্রতি যমুনা অয়েল কোম্পানির ফতুল্লা ডিপো থেকে ৩ লাখ ৭৫ হাজার লিটার ডিজেল উধাও হওয়ার ঘটনায় তোলপাড় চলছে। বিপুল পরিমাণ এই ডিজেলও বিশেষ ভাউজারের মাধ্যমে চুরি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান পদ্মা, মেঘনা, যমুনাসহ আরও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তেল বিক্রি করে। বিশেষ করে সরকারি প্রতিষ্ঠানে তেল সরবরাহ করার ক্ষেত্রে মাঝপথে লোপাট করে দেওয়া হয় হাজার হাজার লিটার তেল। যেভাবে ডিপো থেকে তেল বের করা হয় : সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একটি তেলের ভাউজারের (লরি) ধারণক্ষমতা ৯ হাজার লিটার। তেল চুরিতে ব্যবহার করার জন্য কিছু লরির ভেতরে আলাদাভাবে চেম্বার বসানো হয়েছে। চোরচক্র...