ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ বিশেষ ক্ষমতা দেখিয়ে সে সময়ের পরিচালনা পর্ষদ পরিবর্তন করে। ব্যাংকটিতে শুরু হয় অবৈধ নিয়োগ কার্যক্রম। নিয়োগ পাওয়া বেশিভাগ কর্মকর্তাই একটি এলাকাকেন্দ্রিক। যাদের অনেকের ছিল না ন্যূনতম যোগ্যতা, দক্ষতা, এমনকি ভদ্রতাও। এস আলমসহ বিভিন্ন শিল্প মালিক ও নেতার সুপারিশে নিয়োগ পাওয়ায় কর্মীরা দেখাতেন আলাদা দাপট।বিশ্লেষকরা বলছেন, অবৈধকে ‘অবৈধ’ মেনে নিতে হবে নাহলে শৃঙ্খলা হারাবে ব্যাংকটি। এছাড়া অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্তদের দেওয়া বেতন-ভাতা আইনি দৃষ্টিতে বৈধ নয়। তাই এসব অর্থ ফেরত পেতে ব্যাংকের আদালতে যাওয়া উচিত বলে মনে করেন।সম্প্রতি ব্যাংকে নিয়োগ পাওয়া এসব কর্মীর মূল্যায়ন পরীক্ষা নিতে গেলে বাধে বিপত্তি। ব্যাংকগুলোতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন সেই অবৈধ কর্মকর্তারা।কর্মী ছাঁটাই ও মূল্যায়ন পরীক্ষা প্রসঙ্গে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী ওমর ফারুক খান জনকণ্ঠকে বলেন, আমাদের...