সেখানে সভাপতি হিসেবে আমিনুলের নাম প্রস্তাব করেছেন ফারুক, আবার সহসভাপতি হিসেবে ফারুকের নাম প্রস্তাব করেছেন আমিনুল। দুজনই নির্বাচিত হয়েছেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। গত মে মাসের শেষ সপ্তাহে ফারুককে সরিয়ে দিয়েই আমিনুলকে বসানো হয়েছিল বিসিবি সভাপতির চেয়ারে। উদাহরণটা হয়তো টানা সে কারণেই। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত অপর সহসভাপতি শাখাওয়াত হোসেন। আমিনুল যতই সৌহার্দ্যের কথা বলুন, তিনি যে নির্বাচন পার করে আজ সভাপতি হিসেবে নতুন করে দায়িত্ব নিয়েছেন, সেটি ছিল বিতর্কিত। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘটনা, কাদা–ছোড়াছুড়ি—নির্বাচন আয়োজনের পথে অনেকের সঙ্গেই সৌহার্দ্যের সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে অনেকের। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা সংগঠকেরা শুধু নির্বাচন বর্জন করেই থামেননি, আমিনুলদের ভবিষ্যৎ পথটাও কঠিন করার আভাস দিয়ে রেখেছেন কেউ কেউ। আমিনুল অবশ্য সভাপতি হওয়ার পর সংবাদ সম্মেলনে একসঙ্গে পথচলার কথাই বলেছেন, ‘আমরা সবাই একসঙ্গে কাজ করতে চাই।...