বুলিং বা হয়রানি আমাদের সমাজে খুব পরিচিত একটি শব্দ। এটি নানাভাবে হতে পারে। শারীরিক, মৌখিক, মানসিক, আবেগীয়, সাইবার, জাতিগত, যৌন হয়রানিমূলক- নানা ধরনের। সহজ ভাষায় বলতে গেলে যে বুলিং করে তাকে বুলি বলে। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমরা বুলি বা হয়রানিকারীর চেয়ে ভুক্তভোগীকে নিয়ে বেশি আলোচনা করি। জানতে চাই না একজন বুলি কেন অন্যকে হয়রানি করে। ইংরেজি শব্দ বুলিং অর্থ- কাউকে মানসিকভাবে দুর্বল করে দেওয়ার উদ্দেশ্যে তাকে বারবার বিভিন্নভাবে হয়রানি করা। ইউনেস্কোর হিসাব অনুযায়ী, আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশ তরুণ-তরুণী বুলিংয়ের শিকার। কিন্তু একজন মানুষ কেন অন্যকে এভাবে আঘাত করে? এই ভয়াবহ অবস্থাকে কেন্দ্র করে প্রতি বছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার পালিত হয় বিশ্ব হয়রানি প্রতিরোধ দিবস। আজকের এই দিবসে আমরা একজন পেশাদার মনোবিজ্ঞানীর কাছে জানবো বুলিরা কেন বুলিং করে? এ বিষয়ে জাগো...