রাজনৈতিক এই নাটকীয় ঘটনার পর প্যারিসের প্রধান সূচক ২ শতাংশ কমে যায়। এতে ইউরোপের সবচেয়ে দুর্বল পারফর্মিং সূচকে পরিণত হয়েছে। এছাড়া ইউরোর মানও পড়ে যায় দশমিক ৭ শতাংশ। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, প্রধানমন্ত্রী লেকর্নুর আকস্মিক পদত্যাগ ফ্রান্সের রাজনৈতিক সংকটকে আরও গভীর করেছে। ড্যান্সকে ব্যাংকের বিশ্লেষক কার্স্টিন কুন্ডবি-নিলসেন বলেন, ‘মাত্র ১২ ঘণ্টা টিকে থাকা একটি মন্ত্রিসভা দেখায় ফরাসি সংসদে বাজেট পাসের কোনো আগ্রহ নেই। এই অনিশ্চয়তা ইউরোপকে আরও দুর্বল করেছে।’ মিড-ক্যাপ স্টকগুলো ৩ শতাংশ পর্যন্ত পড়ে গেছে। গত এপ্রিলের পর এটি সবচেয়ে বড় একদিনের পতন। অন্য ইউরোপীয় বাজারগুলোও ক্ষতির হাত থেকে রেহাই পায়নি। আইজি গ্রুপের বিশ্লেষক ক্রিস বিউচ্যাম্প বলেন, ‘ফ্রান্সের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এখন ইউরোপীয় সম্পদের ওপর...