আরেক বাসিন্দা হজরত আলী বলেন, ‘তিস্তার পানি বাড়লে যেমন ভয়, কমলেও ভয়। গতরাতে পানি ঘরে ঢুকেছিল, আজ নামছে- কিন্তু পাড়ে ফাটল ধরেছে। এখন দিন-রাত ভাঙনের ভয়।’এদিকে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পানি পরিমাপক নূরুল ইসলাম জানান, রোববার সন্ধ্যা থেকে তিস্তার পানি বাড়তে শুরু করে। রাত ১১টায় বিপৎসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার ওপরে ছিল। সোমবার দুপুরে তা বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার নিচে নেমে এসেছে।ডালিয়া পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, ‘তিস্তার পানি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বাড়ার সম্ভাবনা নেই, বরং নিম্নাঞ্চলের পানি দ্রুত নামছে। তবে পানি নামার সময়ই সবচেয়ে বেশি ভাঙন দেখা দেয়। তাই আমরা ঝুঁকিপূর্ণ জায়গাগুলো নজরদারিতে রেখেছি।’তিনি জানান, তিস্তা ব্যারেজের আশপাশের পাড় রক্ষায় বালুর বস্তা ও জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে, যাতে ভাঙনের ঝুঁকি কমানো যায়।অন্যদিকে ডিমলা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মীর হাসান আল বান্না...