মানবদেহের পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স সম্পর্কিত আবিষ্কারের জন্য এ বছর চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী। তারা হলেন মার্কিন ম্যারি ই. ব্রানকো, ফ্রেড র্যামসডেল ও জাপানি সিমন সাকাগুচি। এই পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স আসলে কী? এই আবিষ্কারে মানবজাতির কী উপকার হলো? নোবেল কমিটি বলছে, মানুষের দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (ইমিউন সিস্টেম)। সাধারণত, এটি শরীরকে ক্ষতিকারক জীবাণু ও ভাইরাস থেকে রক্ষা করে। কিন্তু যদি এই ব্যবস্থা নিজের শরীরের কোষকেই শত্রু মনে করে আক্রমণ করে বসে, তবে তা মারাত্মক ‘অটোইমিউন’ রোগ সৃষ্টি করে। এই তিন বিজ্ঞানীর যুগান্তকারী আবিষ্কারের ফলে এই সমস্যার সমাধান হয়েছে। পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স হলো রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার একটি বিশেষ ক্ষমতা, যার মাধ্যমে শরীরের নিজস্ব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে আঘাত করা থেকে বিরত রাখা যায়। এই বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার রোগ...