এদিকে, আজ সোমবার মিসরের রাজধানী কায়রোয় যুদ্ধ অবসানে প্রথম দফার আলোচনা শুরু হচ্ছে। ট্রাম্প ইতোমধ্যে তাঁর সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে বলেছেন, ‘আমরা চুক্তির খুব কাছাকাছি।’ অন্যদিকে, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা থেকে আটক কর্মীদের নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে। নির্যাতনের হাত থেকে রেহাই পাননি সুইডিশ জলবায়ুকর্মী গ্রেটা থুনবার্গও। গাজায় দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি ও গণহত্যা অব্যাহত রাখায় ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ হয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, গাজায় শান্তি ফেরানোর প্রথম ধাপের আলোচনা সহজ হলেও দ্বিতীয় ধাপে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে। আলোচনা শুরু হলেও চুক্তির নিশ্চয়তা নেই। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী হুমকি দিয়েছেন, হামাসের নিরস্ত্রীকরণ ছাড়া হামলা বন্ধ হবে না। বিপরীতে হামাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জিম্মিদের মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই হামলা বন্ধ করতে হবে। বিশ্বনেতাদের দৌড়াদৌড়িতেও গাজার স্থলভাগে কোনো পরিবর্তন আসেনি। ইসরায়েলের...