০৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৪৩ পিএম | আপডেট: ০৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৪৩ পিএম ঝিনাইদহের শৈলকূপা উপজেলার ভান্ডারীপাড়া গ্রামের বাতাস যেন আজ ভারী হয়ে আছে। এই গ্রামে শেষ হয়েছে এক মেধাবী কিশোরীর স্বপ্নযাত্রা। নন্দিনী রানি সরকার ওরফে তুলির মাত্র আঠারো বছর বয়সেই জীবনপ্রদীপ নিভে গেল। তুলির জন্ম মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার গিলোন্দ গ্রামে। ছোটবেলায় বাবাকে হারানোর পর থেকে দুই বোনের বেড়ে ওঠার স্বপ্ন ছিল অনিশ্চয়তায় ভরা। সহজ ছিল না জীবনের গল্প। তুলির চাচা গণেষ সরকার দুই বোনের দায় কাঁধে তুলে নেন। কত কষ্ট আর ত্যাগের বিনিময়ে মেয়েটিকে পড়াশোনার পথে এগিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কারণ সবার একটাই স্বপ্ন তুলি একদিন ডাক্তার হবে, মানুষের সেবা করবে, পরিবারের ভাগ্য বদলাবে। স্বপ্নপূরণের পথে এক ধাপ এগিয়েও ছিল সে। ভর্তি হয়েছিল ঢাকা মেডিকেল কলেজে। মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের পরীক্ষায়...