লেকর্নুর সামনে ছিল ফ্রান্সের ক্রমবর্ধমান বাজেট ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে আনার কঠিন চ্যালেঞ্জ। সংসদে বাজেট পাশ করিয়ে ঘাটতি কমানোই ছিল তার প্রধান দায়িত্ব।২০২৪ সালে ফ্রান্সের বাজেট ঘাটতি দাঁড়ায় জিডিপির ৫.৮ শতাংশে, আর ঋণের পরিমাণ ১১৩ শতাংশে—যা ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৩ শতাংশ সীমার অনেক উপরে।তার মন্ত্রিসভার ১৮ জন সদস্যের মধ্যে ১২ জনই ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া বাইরুর সরকারের সদস্য, যা নতুনত্বহীন ও ‘রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা শূন্য’ বলে সমালোচনা করেন বিশ্লেষকরা।রোববার (৫ অক্টোবর) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও রক্ষণশীল নেতা ব্রুনো রেতাইয়ো বলেন, ‘সরকারের গঠন প্রতিশ্রুত পরিবর্তনের প্রতিফলন ঘটায়নি।’ডানপন্থী ন্যাশনাল র্যালি (আরএন) দলের নেতা জর্ডান বারদেল্লা, মারিন ল্য পেনের সঙ্গে এক যৌথ বক্তব্যে, সংসদ ভেঙে দিয়ে দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘ভোটে না ফেরা পর্যন্ত স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে না। আমি আশা করি এ সিদ্ধান্ত শিগগিরই আসবে।’প্রেসিডেন্টের নিজ দল...