৩. ডাটা খরচ হঠাৎ বেড়ে গেলে বুঝতে হবে, ব্যবহারকারীর অজান্তে তথ্য তৃতীয় পক্ষের কাছে পাঠানো হচ্ছে। ৪. কোনো অ্যাপ নিজে নিজে চালু হওয়া বা অটোমেটিক মেসেজ ও কল চলে যাওয়া হ্যাকের ইঙ্গিত। ৫. হ্যাক হলে ফোনে হঠাৎ করেই অতিরিক্ত পপ-আপ বিজ্ঞাপন আসতে শুরু করে। এমনকি অচেনা অ্যাপ নিজে থেকেই ডাউনলোড হতে পারে। ৬. ফোন অকারণে স্লো হয়ে গেলে সেটিও হ্যাক হওয়ার লক্ষণ হতে পারে। তাই এসব লক্ষণ দেখা দিলে অবিলম্বে সতর্ক হয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। বর্তমান সময়ে ফোন হ্যাক হওয়া খুবই সাধারণ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রায়ই দেখা যাচ্ছে হ্যাকাররা মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নিয়ে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খালি করে ফেলছে। যেকোনো সময়, যে কেউ এ ধরনের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন। অনেকে ভাবেন তাদের ফোনে তেমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নেই, তাই হ্যাক হওয়ার...