এ সময় মানবপাচারকারী দুই সদস্যকে আটক করে বিজিবি। এ সময় মানবপাচারের প্রক্রিয়া জানতে চাইলে, তারা নিজেদের মধ্যে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে এবং একে অপরকে দালাল হিসেবে অভিযুক্ত করে।বিজিবির তথ্য অনুযায়ী, গত দুই মাসে টেকনাফ সীমান্তে মানবপাচারের সময় উদ্ধার হয়েছে ২০১ জন। এর মধ্যে ১৯৬ জন রোহিঙ্গা এবং ৫ জন স্থানীয়। এছাড়া আটক করা হয়েছে মানবপাচার চক্রের ৩২ সদস্যকে, যাদের মধ্যে ১৪ জন রোহিঙ্গা।বিজিবি আরও জানায়, টেকনাফ সীমান্তে সক্রিয় অন্তত চারটি মানবপাচার সিন্ডিকেটকে চিহ্নিত করা হয়েছে।চক্র-১: কচ্ছপিয়া সিন্ডিকেট (মালয়েশিয়া সংযোগ)চক্র-২: কচ্ছপিয়া সিন্ডিকেট (স্থানীয় সহযোগী)চক্র-৩: বড়ইতলী সিন্ডিকেট (রোহিঙ্গা/বহিরাগত সংযোগ)চক্র-৪: রাজারছড়া পাহাড় গ্রুপ (সশস্ত্র রোহিঙ্গা সিন্ডিকেট)এ চক্রগুলোর কাছে AK-47, G-3, G-4 এর মতো ভারী অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে বলেও দাবি করছে বিজিবি।নিউজজি/এস আর বিজিবির তথ্য অনুযায়ী, গত দুই মাসে টেকনাফ সীমান্তে মানবপাচারের সময় উদ্ধার হয়েছে ২০১...