এদিকে সাফওয়ানের মামা ইমাম হাসান মা ও ছোট বোনকে হারিয়ে অনেকটা বাকরুদ্ধ। তিনি বলেন, ‘সিএনজি অটোরিকশাতে আমি বাবা, মা, বোন ও আমার ভাগনে ছিল। বৃষ্টি থাকায় সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি পর্দা দিয়ে ঢাকা ছিল। এ কারণে ট্রেন আসছে এমন কিছু বোঝা যায়নি। ক্রসিং পার হওয়ার সময় ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। চালক স্টার্ট দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন। একপর্যায়ে পর্দার ফাঁক দিয়ে দেখেন ট্রেন প্রায় কাছে চলে এসেছে। আমি বাবা ও ভাগিনা নেমে গেলেও মা ও বোন নামতে পারেনি।’যেই স্থানে দুর্ঘটনা ঘটেছিল সেই স্থানটি ছিল অবৈধ রেল ক্রসিং। যার কারণে দুর্ঘটনার পরপরই রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ থেকে রেললাইনের উভয়পাশের গাছের মধ্যে টানিয়ে দিয়েছেন নোটিশ। নোটিশে লেখা ছিল, ‘রেললাইনের ওপর দিয়ে কোনো প্রকার যান চলাচল নিষেধ’।স্থানীয় বাসিন্দা সোহরাব হোসেন বলেন, ঘটনার পরদিন শুক্রবার রেলওয়ের লোকজন এসে পশ্চিম পাশের...